এই শিখনফল অর্জনের মাধ্যমে আমরা ব্যক্তিগত নিরাপত্তার সরঞ্জাম, কর্মাশিয়াল এ্যাপ্লাইন্সেসের রেফ্রিজারেশন ইকুপমেন্ট, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স কম্পোনেন্ট সমুহ সম্পর্কে জানতে পারব ।
কাজ করার সময় যে সকল সরঞ্জাম বা ইকুইপমেন্ট ব্যবহার করলে নিজেকে মারাত্মক কোন দূর্ঘটনা থেকে রক্ষা করা যায় সেগুলিকে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সরঞ্জাম বা পার্সোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট (সংক্ষেপে PPE বলে।
ব্যক্তিগত নিরাপত্তাসরঞ্জাম সমুহ-
কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস (ওয়াটার কুলার, ডি-হিউমিডিফায়ার ও বোতল কুলার) বাণিজ্যিক স্থানে বেশি ব্যবহৃত হয়। বিক্রয়কৃত দ্রব্যাদির গুনগত মান ঠিক রাখার জন্য তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। সাধারণত দ্রব্য সংরক্ষণে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে ডিসপ্লেকেইস ও আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণে ডি-হিউমিডিফায়ার ব্যবহৃত হয়। অপর দিকে পানি ঠান্ডা করার জন্য ওয়াটার কুলার ও পানিয় দ্রব্য ঠান্ডার জন্য বোতল কুলার ব্যবহার করা হয় ।
কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেসের কম্পোনেন্টের পারফরমেন্স পরীক্ষা করার জন্য প্রয়োজন হবে-
রেফ্রিজারেশন সিষ্টেমে ব্যবহৃত কম্পোনেন্ট -
১ । কম্প্রেসর (Compressor)
২। ওয়েল লেভেল গেজ গ্লাস (Oil level gauge glass )
৩। ওয়েল সেপারেটর (Oil Separator)
৪। কন্ডেনসার (condenser)
৫। রিসিভার (Receiver)
৬। ফিল্টার বা ড্রায়ার ( Filter / drier )
৭। লিকুইড লাইন সলিনয়েড ভালভ (liquid line Solenoid Valve)
৮। সাইড গ্লাস ময়েশ্চার ইন্ডিকেটর (Side glass Moisture indicator)
৯ । এক্সপানশন ভালভ (Expeion valve)
১০। ইভাপোরেটর (Evaporator)
১১ । ফিলার বাল্ব (Feeler Blubs )
১২। ইভাপোরেটার প্রেসার রেগুলেটর (Evaporator Pressure Regulator)
১৩। সাকশন এ্যাকুমেলেটর (Suction Accumulator)
১৪। সাকশন লাইন ফিল্টার বা ড্রায়ার (Suction Line Filter / Drier)
১৫। সাটঅফ ভালভ (Shut off valae) এছারা হট গ্যাস ডি ফ্রস্টিং এর জন্য
১৬। সলিনয়েড ভালভ (Solenoid Valve)
১৭ । গ্যাস বাইপাস ভালভ (Hot gas Bypass Valve)
১। কম্প্রেসর (Compressor): এটি গ্যাসিয়াস রেফ্রিজারেন্টকে সংকুচিত করে। মূলত ইভাপোরেটর হতে যে কম চাপের বাষ্পায়িত রেফ্রিজারেন্ট আসে এটি উচ্চ চাপে তা সংকুচিত করে। এই ক্ষেত্রে রেফ্রিজারেন্টের ভাগ ও চাপ উভয় বৃদ্ধি পায় এবং ভাগ কমানোর জন্য সিস্টেমে কন্ডেনসার ও চাপ কমানোর এক্সপানসন ভালভ ব্যবহৃত হয়। | |
২। ওয়েল লেভেল গেজ গ্লাস (Oil Level Gauge Glass) কম্প্রেসরে অনেক ঘূর্ণায়মান যন্ত্রাংশ আছে। এদের পিচ্ছিল করার জন্য লুব্রিকেটিং তেল ব্যবহৃত হয়। তেল কমে গেলে কম্প্রেসর গরম হয়। তাই তেল দেখার জন্য ওয়েল লেভেল গেজ গ্লাস ব্যবহৃত হয়। | |
৩। ওয়েল সেপারেট (Oil Separator)। রেফ্রিজারেন্ট গ্যাসকে কম্প্রেসড করার সাে সাথে দুইিকেটিং তেল সিচার্জ গ্যাসের সাথে যায়। কম্প্রেসর ওরে ও রেফ্রিজারেন্ট গ্যাস কে পৃথক করার জন্য ওয়েল সেপারেটর ব্যবহার করা হয়। | |
৪। কন্ডেনসার (Condenser): চাপ ও তাপ যুক্ত গ্যাসিয়াস রেফ্রিজারেন্ট থেকে তা অপসারণের জন্য কন্ডেনসার ব্যবহৃত হয় । | |
৫। রিসিভার (Receiver) লিকুইড লাইন সলিনয়েড তালক্ষ চাপ যুক্ত করুণ রেফ্রিজারেন্ট সংরক্ষণ করে। | |
৬। লিকুইড লাইন সলেনত্বেও ভালভ (Liquid line Solenoid Valve): এটা বৈদ্যুতিক শক্তি চালিত একটি ভালভ । লিকুইড লাইনে থেকে একা ধক কুলিং কয়েন সংযুক্ত হলে সেক্ষেত্রে সপিনয়েড ডালত এর প্রয়োজন হয়। | |
৭। সাইড গ্লাস রেচার ইন্ডিকেটর (Side Glass Moisture Indicator): এক্সপানসন ভালভ এর আগে এটি সংযোগ করা হয়। এই গ্লাস দিয়ে দেখা যায় তরুণ গ্যাস এক্সপানসন জাল এ যাচ্ছে কিনা । | |
৮। এক্সপানশন ভালভ (Expeion valve): একে মূলত মিটারিং ডিভাইস বলে। ইভাপোরেটার চেম্বারে ভাগ অনুসারে তরুণ রেফ্রিজারেন্ট এর চাপ কমায় এবং ইভাপরেটারে প্রবেশ করায়। | |
৯। ইভাপোরেটর (Evaporator): এর মধ্যে নিম্ন চাপের তরুণ রেফ্রিজারেন্ট প্রবেশ করে। নিম্ন তাপ ও চাপের তরল রেফ্রিজারেন্ট পারিপার্শ্বিক নিম্ন তাপ শোষণ করে বাষ্পায়িত হয় এবং সাকশন পোর্ট দিয়ে কম্প্রেসারে প্রবেশ করে। | |
১০। ইভাপোরেটার প্রেসার রেখলেটর (Evaporator Pressure Regulator) একটি সিস্টেমে একাধিক কুলিং চেম্বার থাকলে ইভাপোরেটার প্রেসার রেগুলেটর ভালভ স্থাপন করতে হয়। প্রেসার রেডনেটর ভালভ এর আহ্বান কুলিং চেম্বারের পরে এবং এ্যাকুমেলের আগে থাকে । প্রতিটি কুলিং চেম্বারের জন্য একটি করে প্রেসার রেগুলেটর ভাল দরকার হয়। | |
১১। ফিলার বাল্ব (Feeler Blubs )ফিলার বাল্ব ( Feeler Blubs): এটা মুলত একটি সেলর । ইভাপোরেটার এ কম ঠান্ডা থাকলে এক্সপানসন ডাইল দিয়ে তরল রেফ্রিজারেন্টকে এক্সপানসন করার। | |
ওয়াটার কুলারের ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনির কম্পোনেন্ট
কম্প্রেসর
কম্প্রেসর যাহা ওয়াটার কুপারের রেফ্রিজারেশন সাইকেল পরিচলনা করে। এর কাজ মুলত রেফ্রিজারেন্টকে সংকুচিত করা। কম্প্রেসরের অভ্যন্তরে বৈদ্যুতিক মোটর থাকে। মোটরের দু'টি কয়েল থাকে একটি রানিং অপরটি স্টার্টিং। রানিং ও স্টার্টিং দু'টি কয়েল একত্রে কমন পয়েন্ট। কম্প্রেসরের ক্ষমতা ওয়াট দিয়ে প্রকাশ করা হয়। সিষ্টেমের সাকশন ও ডিসচার্জ টিউবের ডায়া এবং কম্প্রেসরের সাকশন ও ডিসচার্জ পোর্টের ডায়ার মাপ এক হওয়া উচিত। সাধারনত কম্প্রেসরের উপর কমন (C), ডান হাতে রানিং (R) এবং ৰাম হাতে স্টার্টিং (S) সংযোগ পয়েন্ট থাকে।
ওভারলোড প্রটেক্টর
• সিস্টেমে ব্যবহৃত কম্প্রেসরকে ওভার কারেন্টের হাত থেকে রক্ষা করে। এটা কম্প্রেসরের সিরিজে সংযুক্ত থাকে ।
• সিংগেল ফেজ মোটর চালনায় রিলে ব্যবহৃত হয়।
নিচের চার্ট থেকে আমরা ওভারলোড প্রটেক্টর নির্বাচন করতে পারব-
ওভারলোড প্রটেক্টর নির্বাচনের ছক। মুভমেন্ট ইলেকট্রিসিটি অর্থাৎ যে কারেন্টে সিষ্টেম পরিচালিত হয় এবং সিষ্টেম ত্রুটিযুক্ত হলে ওভারলোড কারেন্ট প্রবাহিত হয়।
কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস (রেফ্রিজারেশন) ইকুইপমেন্ট প্রায় সব একই তবে আকৃতিতে বড় এবং সুক্ষ্ম তাপমাত্রা পাওয়ার জন্য অতিরিক্ত কিছু ইকুইপমেন্ট যেমন- ওয়েল সেপারেটর, রিসিভার ( Receiver), সলিনয়েড ভালভ ইত্যাদি সংযুক্ত থাকে।
কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস (ওয়াটার কুলার, ডি-হিউমিডিফায়ার ও বোতল কুলার) বাণিজ্যিক স্থানে বেশি ব্যবহৃত হয়। বিক্রয়কৃত দ্রব্যাদির গুণগত মান ঠিক রাখার জন্য তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। সাধারণত দ্রব্য সংরক্ষণে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে ডিসপ্লেকেইস ও আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণে ডি-হিউমিডিফায়ার ব্যবহৃত হয়। অপর দিকে পানি ঠান্ডা করার জন্য ওয়াটার কুলার ও পানীয় দ্রব্য ঠান্ডার জন্য বোতল কুলার ব্যবহার করা হয় । কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস এর কম্পোনেন্টের পারফরমেন্স পরীক্ষা করার জন্য প্রয়োজন-
যে যন্ত্র শুধু রেফ্রিজারেশন সিস্টেমে ব্যবহৃত হয় তা রেফ্রিজারেশন টুলস। রেফ্রিজারেশন সিস্টেম সার্ভিসিং ও মেইন্টেনেন্স করার জন্য রেফ্রিজারেশন টুলস প্রয়োজন হয়।
1. Tube Cutter
2. Flaring Tools
3. Electric Cordless Flaring tools
4. Expander tools
5. Tube Bender
6. Other tools / grip pliers
7. Leak Detector
8. Charging Scale
9. Manifolds and Hose
10. Access Fitting s and Quick Couplers
11.Vacum pump and Charging station
12. Refrigerant Recovery Unit
13. Gas Torch
14. Manifolds gage
কমার্শিয়াল এ্যাপ্লায়েন্সেস (ওয়াটার কুলার, ডি-হিউমিডিফায়ার, ডিসপ্লেকেইস বোতল কুলার) পরীক্ষার জন্য ব্যবহৃত ইন্সট্রুমেন্ট